সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

নিষিদ্ধ ভালোবাসা. লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

নিষিদ্ধ ভালোবাসা(শেষ পর্ব)

RM কিছুদূর যেতেই  একটি জায়গায় গাড়ি দাঁড় করায় বল্বিন্দার, বলল যে গাড়িতে তেল ভরতে হবে। গাড়ি থামার সঙ্গে সঙ্গে পরীর ঘুম ভেঙে যায়, আমার দিকে তাকিয়ে বলে “কতক্ষণ ঘুমিয়েছি আমি?” আমি বললাম “বেশীক্ষণ ঘুময়নি তুমি” “আমরা থামলাম কেন?” “তেল ভরার জন্য।” “আর কত দেরি পৌঁছতে?” আমি পেট্রল পাম্পের লোকটাকে জিজ্ঞেস করলাম যে জিওরি থেকে চিতকুল কতক্ষণ লাগবে পৌঁছতে। লোকটা আমায় জানাল যে আরও ঘন্টা চারেকের রস্তা বাকি। লোকটা আরও জানাল যে কারছাম ব্রিজের পরে রাস্তা খুব খারাপ। বল্বিন্দার আমাকে বলল যে ও রাস্তা জানে, কোন চিন্তা করতে বারণ করল আমাকে। পরী হিন্দি বিশেষ ভালো করে বোঝেনা তাই আমাকে জিজ্ঞেস করে যে বল্বিন্দার কি বলল। আমি রাস্তার কথাটা চেপে গেলাম, জানালাম যে কোন কিছুর জন্য চিন্তা না করতে। ঘড়ির দিকে তাকালাম, আড়াইটে বাজে তখন, তারমানে চিতকুল পৌঁছতে সন্ধ্যে হয়ে যাবে। একে শীতকাল তায় আবার পাহাড়, এখানে রাত সমতলের চেয়ে একটু তাড়াতাড়ি নামে। জিওরি ছাড়ার কিছু পরেই পরী বলল যে ও আর ঘুমোতে চায় না, বাইরের দৃশ্য দেখবে। আমি বললাম ঠিক আছে। কিছু পরেই সূর্য পশ্চিম আকাশে ঢলে পড়ে। যখন আ...

নিষিদ্ধ ভালোবাসা(পর্ব ১৩)

RM ,কিছুদিন পরে আমার মনে হল যেন আমার চোখে কিছু একটা অসুবিধা হচ্ছে, দুরের জিনিস ঠিক ভাবে দেখতে পারিনা। ডাক্তার দেখান হল, আমার চোখের সমস্যা শুনে মা একটু চিন্তায় পরে গেলেন। নাকের ওপরে চড়ে বসল চশমা। প্রথম কয়েক দিন চশমা পরে বেশ অসুবিধা হয়েছিল, ধিরে ধিরে সেটা কেটে যায়। মনে হয় যেন ওটা আমার শরীরের একটা অঙ্গ। আমাদের ভ্রমনের বিস্তারিত আয়োজন আমাকেই করতে হবে। অনেক কিছু ভাবতে হবে, বাবা মাকে কি বলব, টাকা কথা থেকে যোগাড় করব। স্কুলের এক জন সিনিয়র, সুপ্রতিমদা, দিল্লীতে বাড়ি। নয়ডাতে খুব বড় একটা আই টি কোম্পানিতে চাকরি করে। একদন তাকে ফোন করলাম। ফোন পেয়েই প্রথমে তো আমাকে গালাগালি দিতে শুরু করল। তারপরে জানালাম যে আমি হিমাচল যাচ্ছি ঘুরতে, আমার একটা গাড়ির ব্যাবস্থা করে দিতে হবে। সুপ্রতিমদা বলল যে আমি ওর টাটা সাফারি নিয়ে যেতে পারি। আমাকে মজা করে জিজ্ঞেস করল যে আমি কি একা যাচ্ছি না সাথে কেউ স্পেশাল কে নিয়ে যাচ্ছি। আমি হেসে জানালাম যে আমি আমার একজন স্পেশাল কে নিয়ে ঘুরতে যাচ্ছি। আমাকে জিজ্ঞেস করল যে আমার বাবা মা আমাদের প্রেমের ব্যাপারটা জানেন কি না। আমি বললাম যে মাথা খারাপ হয়ে গেছে নাক...

নিষিদ্ধ ভালোবাসা(পর্ব ১২)

RM ,,,,,দিন কেটে যায়। মা জানালেন যে পরী বাসন্তি পুজোর পরে বাড়িতে আসবে। খবর শুনে আমি আহ্লাদে আটখানা, তবে বাসন্তি পুজ মানে সেই এপ্রিল মাসে। সাথে সাথে মনের মধ্যে একটু দুঃখ হয়, এপ্রিল মাস মানে অনেক দিন। এতদিনের বিচ্ছেদে আমাদের প্রেমে চর না পরে যায়, মনের এক গহিন কণে লাগে ভয়। দু’তলার নিজের রুম ছেড়ে আমি তিন তলার রুমে শিফট করে যাই। পরী আসবে, মা ব্যাস্ত ওর ঘর সাজানো নিয়ে। নতুন পর্দা, নতুন বিছানার চাদর, সব কিছু নতুন কেনা হয়। আমার যেহেতু কোন বোন নেই তাই পরীকে বুকের মাঝে আঁকড়ে ধরে তার সব স্বপ্ন পূরণ করে নিতে চায় মা। বাবা মা সব সময়ে আমার ওপরে যেন একটু ক্ষোভ প্রকাশ করেন। হয়তো ভগবানের কাছে মেয়ে চেয়েছিলেন, সেখানে ভগবান ছেলে দিয়েছে, সেটাই ক্ষোভ। প্রতি রাতে খাবার টেবিলে পরীর কথা, মাঝে মাঝে আমার কেমন হিংসে হয় পরীর ওপরে। সাথে সাথে মনটা বেশ খুশিতে ভরে ওঠে, এবারে কাছে পাবো, একেবারে আমার চোখের সামনে, হৃদয়ের পাশে। আমার সাথে থাকবে সব সময়ে। গ্রামের বাড়িতে যে হেতু ফোন ছিলনা তাই পরীর সাথে যোগাযোগ করা হত না। পরীর কথা মনে পরত প্রতি রাতে আর আমি ওর দেওয়া রুমালটা নাকে ধরে ওর গন্ধ শুঁকে ঘুমি...

নিষিদ্ধ ভালোবাসা (পর্ব ১১)

 RM মাথা থেকে পা পর্যন্ত হাঁ করে চেয়ে থাকি, অদ্ভুত সুন্দর দেখাচ্ছে ওকে। দামী তুঁতে রঙের লেহেঙ্গা চোলি পড়েছে, সারা শরীরে রূপলি সুতোর ভারী কাজ করা। হাসলে যেন মুক্ত ঝরে পড়ছে আর গালে টোল পড়ে হাসির মাধুর্য যেন দ্বিগুন হয়ে গেছে।  কাজল কালো ডাগর নয়নে আমার দিকে তাকিয়ে হাসে আমার প্রণয়িনী। আমি ওর বিমুগ্ধ সৌন্দর্য দেখে উন্মাদ প্রায় হয়ে উঠি। বাকরুদ্ধ হয়ে যাই আমি। একবার চক্কর খেয়ে আমায় জিজ্ঞেস করে “কেমন দেখাচ্ছে আমাকে?” আমি ওর সৌন্দর্য বিবরণ করার ভাষা খুঁজে পাই না, হাঁ করে তাকিয়ে বলি “আমার হার্ট অ্যাটাক এসে যাবে যে।” ফিসফিস করে জিজ্ঞেস করে “অরুনিমার চেয়ে ভালো দেখতে লাগছি?” ওর টোল পরা গালে আঙ্গুল দিয়ে টোকা মেরে বলি “হুম, আমি কি কোথাও কোন কিছু জ্বলার গন্ধ পাচ্ছি?” আমার দিকে আঙ্গুল উচিয়ে বলে “ভুলেও ভাববে না অন্য কারুর কথা।” আমি চট করে ওর আঙ্গুলে ঠোঁটের মধ্যে নিয়ে চুমু খেয়ে ফেলি। মৃদু স্বরে চেঁচিয়ে ওঠে “বদমাশ ছেলে, সবাই দেখে ফেলবে যে।” “সরি ম্যাডাম।” “আমি একটু ছোটমার সাথে কথা বলব, আসবে আমার সাথে?” আমার মা কাছেই দাঁড়িয়ে কয়েক জন আত্মীয়র সাথে কথা ব...

নিষিদ্ধ ভালোবাসা (পর্ব১০)

RM জেকে খুব একা একা লাগছিল, পরী কাছে নেই। এমন সময়ে দুষ্টু এসে জানাল যে সুব্রতর ঘরে আমার ডাক পড়েছে। সুব্রতর ঘরে ঢুকে দেখলাম এক নতুন কোন মেয়ে মৈথিলীর পাশে বসে। সুব্রত পরিচয় করিয়ে দিল মেয়েটার সাথে, মেয়েটা সুব্রতর শালি, মৈথিলীর খুড়তুতো বোন, অরুণিমা। অরুনিমা কলকাতায় থাকে, বিএ ফার্স্ট ইয়ার পড়ছে, দক্ষিণ কলকাতার কোন কলেজে। আমি মনে মনে হেসে উঠি, সুব্রতর প্রচেষ্টা দেখে, আমার সাথে অরুনিমার সাক্ষাৎ করানোর ঢঙ্গ দেখে মনে হল যে ও চায় আমি আর অরুনিমা… । অরুনিমার দিকে তাকিয়ে দেখলাম, উনিশ বছর বয়স হবে হয়তো মেয়েটার। সবে যেন গোলাপের কুঁড়ি, বেশ সুন্দর করে প্রস্ফুটিত হবার অপেক্ষায়। আমার দিকে তাকিয়ে সৌজন্য সুলভ হাসে হাসে। আমি সুব্রতর কাঁধে হাত রেখে বললাম “ভায়া আমার শরীরটা ঠিক ভালো লাগছেনা, আমি এখন আসছি।” আমি মৈথিলীর দিকে তাকিয়ে মাথা নিচু করি, আমাকে মাথা নিচু করতে দেখে ঘাবড়ে যায় মৈথিলী, জিজ্ঞেস করে কি করছি। আমি বলি “চূর্ণি, তোমাকে সত্যি সুন্দর দেখতে। তোমার সাথে আগে মিট করতে হত।” লজ্জায় লাল হয়ে যায় মৈথিলী, আমার মুখে চূর্ণি নাম শুনে সুব্রতর দিকে কটমট করে তাকিয়ে থাকে। ওকে ঐ নাম...

নিষিদ্ধ ভালোবাসা(পর্ব ০৯)

RM ,,পূর্ববর্তী পার্ট গুলি পেতে অমার টাইমলাইন  ভিজিট করুন,, কতক্ষণ ঘুমিয়ে ছিলাম সেটা মনে নেই। চোখ খোলে যখন মাথার পেছনে সজোরে এক থাপ্পর খাই। ঘুম ঘুম চোখে চারদিকে তাকিয়ে দেখি যে কে আমাকে চড়টা মারল। আমি দেখলাম যে আমি উঠানের মাটিতে পড়ে আছি, পায়ের কাছে মাটিতে সুব্রত পড়ে আছে। আমি ওপর দিকে তাকিয়ে দেখতে চেষ্টা করি যে কে আমাকে চড়টা মারল, আমি অবাক হয়ে দেখি যে ইন্দ্রানি মাসি আমাদের দিকে কটমট করে তাকিয়ে আছে। আমার দিকে তাকিয়ে চেঁচিয়ে বলে ওঠেন “শুয়োর গুলো এখানে শুয়ে? আর আমারা তোদের দু’জনকে সারা বাড়িতে হন্যে হয়ে খুঁজছি। তোদের কি কোন বোধ বুদ্ধি নেই?” আমি সুব্রতর কাঁধ ঝাঁকিয়ে উঠিয়ে দিলাম, সুব্রত আর আমি দুজনেই উঠে পড়লাম মাটি থেকে। আমি কাতর চোখে ইন্দ্রানি মাসির দিকে চেয়ে বললাম “সরি মাসি। ভুল হয়ে গেছে, কাল রাতে একটু বেশি হয়ে গেছিল।” চেয়ারের ওপরে মদের বোতল আর গ্লাসের দিকে ইন্দ্রানি মাসির চোখ পড়ে যায়, তাড়াতাড়ি করে চেয়ারের ওপরে নিজের শাল ফেলে দিয়ে ঢেকে দেয় গ্লাস আর বোতল। ঠিক সেই সময়ে পেছন থেকে অনেক গুলো পায়ের আওয়াজ পাই। মাসি সবাই কে বলে “এই ছেলে দুটো সারা রাত...

নিষিদ্ধ ভালোবাসা (পর্ব ০৮)

RM ,,,নিদ্ধ পরীর এমন কথাই ,,,,,,, আমি একটু মনক্ষুণ্ণ হয়ে পড়ি, কিন্তু আমার মনোভাব ওকে বুঝতে না দিয়ে বলি “ঠিক আছে তাতে অসুবধা কোথায় কয়েক মাস পরে তো তুমি আমার কাছে থাকবে।” পরীর ঠোঁটের কোলে হাসি জেগে ওঠে পুনরায়। “এই তো আমার সোনা মেয়ে, মাই লাভ্লি অ্যাঞ্জেল।” ওকে নিজের কাছে টেনে নেই,,,একটু আদর করতে ইচ্ছে করছে,,, “ছোটমা চলে আসবে।” “তোমার ছোটমা খেয়ে দেয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে।” “মেঘনা বউদি চলে আসবে।” “মেঘনা মামিও খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে।” “বাড়ি ভর্তি লোক, অভি। কেউ না কেউ আমাদের ঠিক দেখে ফেলবে। আমাকে ছেড়ে দাও প্লিস।” ছাড়বোনা,একটু আদর করি না প্লিজ,,,,, নঃ,ছার ত,,,,,,,, একটু পরেই মেঘনা বৌদির ডাক পড়ে,,,, নিজেকে ঠিক করতে করতে আমার দিকে তাকিয়ে মিষ্টি হেসে বলে “দেখলে তো, আমি বলেছিলাম যে মেঘনা বউদি আমাকে খুঁজতে আসবে। ঠিক হয়েছে তোমার।” তারপরে সিঁড়ির দিকে তাকিয়ে চেঁচিয়ে বলে “কি হয়েছে? আমি ছাদে।” মেঘনা মামি ছাদে উঠে এসে আমাদের দু’জনকে একসাথে দেখে জিজ্ঞেস করে “এই অন্ধকারে তোমরা দু’জনে কি করছ?” পরী হেসে উত্তর দেয় “কিছু না, অনেক দিন পরে দেখা তাই দু’জনে গল্প করছিলাম...

নিষিদ্ধ ভালোবাসা (পর্ব ০৭)

,,,নিষিদ্ধ আমার ডান পাশে সুব্রত বসে ছিল, কাঁধ চাপড়ে কানে কানে বললাম যে “গুরু, বেড়ে প্রেমে করেছ তুমি। মৈথিলী সত্যি খুব সুন্দরী দেখতে।” আমার দিকে তাকিয়ে হেসে বলে “অয়ে ব্যাটা, ও তোমার মামি হয়। ওর দিকে দেখা বারন।” আমার দুজনে হেসে ফেলি। আমি বললাম “তুমি আবার মামা হলে কখন থেকে, সারা বিকেল তো সাথে মিলে গলায় ঢাললাম।” আমি ভুলে গেছিলাম যে ইন্দ্রানি মাসি আমার বাঁ দিকে বসে। আমার কান ধরে, কটমট করে তাকিয়ে বললেন “কি? তোরা ছাদে বসে মদ গলায় ঢাল ছিলিস?” “আরে না না, মাসি, আমরা কফি খাচ্ছিলাম।” হেসে বললেন আমাকে “হুম, আমার নাক কুকুরের মতন বুঝলি।” মা মৈথিলী কে নিয়ে টেবিলে বসে। মায়ের সামনে ইন্দ্রানি মাসি বসে, আমার উলটো দিকে পরী আর তার পাশে মৈথিলী, সুব্রতর উলটো দিকে বসে। মা সুব্রতর দিকে তাকিয়ে বললেন “তোরা দুজনে আজ রাতে একসাথে শুতে পারবি না।” খাওয়া শুরু হতেই আমার পায়ে কেউ সুড়সুড়ি দিতে শুরু করে, আমি ঠিক জানতাম যে এটা পরীর কাজ। আমার দিকে তাকিয়ে মিটিমিটি করে হাসছে কিন্তু মুখে কিছু বলছে না। পায়ের বুড়ো আঙ্গুলের লম্বা নখ দিয়ে, টেবিলের নিচে আমার পায়ে সুড়সুড়ি দিচ্ছে আর হেসে চলে...

নিষিদ্ধ ভালোবাসা(পর্ব ০৬)

,,,,নিষিদ্ধ ভালোবাসা,,,,(#part_six) #নিষিদ্ধ ভালোবাসা RM 5 পর্বের পর থেকে,,,,,,,,,, ঠিক সেই সময়ে দুষ্টু, সুমন্ত মামার ছেলে, দৌড়ে এসে, হাঁপাতে হাঁপাতে বলে, বাড়িতে আমাদের ডাক পড়েছে, খাবার ঘরে কিছু একটা মিটিং বসেছে। কথা শুনে আমি আর সুব্রত মুখ চাওয়াচাওয়ি করি, দু’জনার নেশার ঘোর এক ধাক্কায় উড়ে গেছে। দৌড়াতে দৌড়াতে বাড়ি গিয়ে ঢুকি। খাবার ঘরে ঢোকা মাত্র দেখতে পেলাম যে বড়ির সবাই একত্রিত হয়ে বসে, বাবা, মা, তার পাশে দিদা (পরীর মা), তার পাশে ইন্দ্রানি মাসি, ইন্দ্রানি মাসির স্বামী, তার পাশে চন্দ্রানি মাসি, চন্দ্রানি মাসির স্বামী, শশাঙ্খ মামা, মেঘনা মামি, এবং সুমন্ত মামা। পরী মায়ের পেছনে মায়ের গলা জড়িয়ে ধরে দাঁড়িয়ে আছে। সুব্রত আমার দিকে তাকিয়ে ইশারা করে যে সব কিছু ঠিক হবে। ইন্দ্রানি মাসি বললেন “দেখো উলুপিদি, আমাদের বাড়ির কোন মেয়েরা গ্রাজুয়েট নয়, তা সত্তেও আমরা পরীকে পড়িয়েছি। এখন ওর বিয়ের বয়স হয়ে গেছে, ওর বিয়ে করা উচিৎ। আমরা ওর ভালো চাই, একটা ভালো ছেলে দেখেই ওর বিয়ে দেওয়া হবে। আমাদের দুই বোন কে দেখো, আমরা বিয়ে করে ঘর সংসার নিয়ে ভালো আছি।” মা বললেন যে “পরী...