সুমি কাপটা হাত থেকে নামিয়ে বলল_______
- হুম বলো,কি বলবে?
-আগে বল তুমি আমায় হেল্প করবে?
- ধুর বোকা,এইটা আবার বলতে হয়। আমি আছি তোমার পাশে!
- আমি জানি তো আসলেই তুমি অনেক কিউট!( পুরাই চাপা)
- হুম তো বলো কি বলতে চাও? বলো?
- আসলে আমার ফ্রেন্ড সজল তোমার বান্ধবী প্রিয়তি কে নাকি ভালবাসে। বেচারা আমার থেকে সাহায্য চাচ্ছে,আর আমি তোমার থেকে। বুঝতেই তো পারছ।
- আআআআ... প্রিয়তি কে পটানো এত সহজ না! এই আশা ছেড়ে দাও তুমি,আর তোমার ফ্রেন্ড কেও ভুলে যেতে বলো।
- তুমি হেল্প করলে সব হবে,তুমি শুধু বলো তুমি হেল্প করবে কিনা?
- ঠিক আছে,চেষ্টা করবো। কিন্তু কোনো লাভ হবে না বলে রাখলাম! কফি ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে!!!
- থাক আজকের কফিটা না হয় তোলা থাক।তোমার বান্ধবিকে যেদিন আমার ফ্রেন্ডের জন্যে......😁 সেইদিন না হয় কফি খাবো তোমার সাথে।
- তাহলে মনে হয় আর কফি টা খাওয়া হবে না।(মন খারাপ করে বললো সুমি)
- আর যদি হয়!?
- হবে না বাজি,,😉 যদি তুমি জিতো তবে আমরা এই শহরের সবচেয়ে ভাল কফি হাউজে যাবো আর বিল আমি দিবো আর যদি হারো তবে তুমি দিবে রাজি?!
-( আবার বাজি উরে আল্লাহ😣😣) ওকে ডান!তবে আমাকে কিন্তু সাহায্য করতে হবে?
- ওকে ওকে,আমি আমার সাধ্য মত সাহায্য করবো।
- ওহ হো,তাই? তাহলে এখন আমাকে তোমার ফোন নম্বর টা ডঃ দেখি?
- হুম,০১৯৮৩৬৪৬৭৪!
- জিতে রহ বেটি!
-ওই কি বললে?😠
-আরে দোয়া দিলাম তো!
বলেই সাগর বাড়ির উদ্দেশে কোলে গেলো। ইতিমধ্যেই সুমির কাছে থেকে প্রিয়তির কিছু ভাল লাগার জিনিস শুনে নিল। পরের দিন কলেজে......
এসে সোজা ক্যান্টিনের ভিতর গেল। গিয়েই দেখে প্রিয়তি আর সুমি বসে আছে!
- হাই,
- হুম,(হাত নাড়িয়ে)
-হাই!(প্রিয়তির দিকে তাকিয়ে)
আরো কয়েকবার হাই বলেও যখন প্রিয়তি কোনো সাড়া দিচ্ছে না,সাগর প্রিয়তির মুখের সামনে হাত বাড়িয়ে আবার বললো,
-হাই!
- উফফ! হাই, হাই কি লাগাইছে হুম?বাবা মা সালাম দিতে শিখাই নি।( সুমি প্রিয়তি কে ঘুতা দিল) কি??
- না কিছু না।(সংকোচিত হয়ে বললো সুমি)
-সরি,আসসালামু ওয়ালাইকুম!(সাগর)
- ওয়ালাইকুম সালাম।😐😐
- এই নাও,,তোমার ফেভারিট চকলেট।
- কে দিয়েছে?
-দেখতেই তো পাচ্ছো!
-আমি কেনো নেবো?(রাজি লুক নিয়ে)
-আমি দিচ্ছি তাই!😃
- তো, আপনি জানলেন কি করে,যে এগুলি আমার পছন্দ।😠
- আরে এতে জানার কি আছে? আআআআআসলে এইটা সবার পছন্দ। শুনো নি এই চকলেট খেলেই সবাই বলে....
"Kiss me! Close your eyes. Miss me,Close your eyes. Kiss me, I can wet your lips And your fingertips and happiness in your eyes Kiss me..."
সাগরের গানে ক্যান্টিনের সবাই ওর দিকে তাকিয়ে আছে আর সুমি মুচকি মুচকি হাসছে!
- হয়ছে হয়ছে আর শুনবো না!( দাত কিশিয়ে বলছে) সবাই তাকিয়ে আছে।
- ওকে ওকে, তো এই জন্যই মেয়েরা এই চকলেট পছন্দ করে।
সাগরের কথায় সুমি রীতিমতো হেসে কুটি কুটি!
- বলছে আপনাকে,,😏
ওই তুই হাসিস কেন!?(রাগি লুক নিয়ে সামুর দিকে তাকালো!)
- কই না তো! কিন্তু গান টা কিন্তু সেই ছিল কি বলিস?!(সুমি)
- ওই তুই চুপ কর।😤 আপনি এইখানে কেন আসছেন।কিছু বলবেন।😐
- হুম সামনে এইটা সফর আছে। কলেজ থেকে সিলেট যাওয়া হচ্ছে! সাত দিনের জন্য তুমি যাবে?
- না কেন।😕
- সাগর আমি যাবো।(চিল্লিয়ে বললো সুমি!)
- কেন যাবি আগের বছর না ঘুরে আসলি তুই।(রেগে সুমির দিকে তাকিয়ে আছে!
- ( প্রিয়তির কানে বলছে) আরে সেইবার তো সাগর ছিল না।🙈
- না তুই জাবি না।
- আমি যাবোই।(মুখ বেঁকিয়ে)
-আমারা সবাই যাবো।(সাগর)
- বলছি তো আমরা যাবো না।(প্রিয়তি)
- প্রিয়তি।😣😣(সুমি)
- কি?😡
- না কিছু না।😟😟(সুমি)
- আমরা যাচ্ছি ব্যাস!
একটু জোর দিয়ে কথাটা বললো সাগর।
- আরে আজোব তো, আপনি কিসের জোড় খাটাচ্ছেন বলুন তো?(পুরাই রেগে গেছে)
- জোড় না!গেলে আপনার ভাল লাগবে!অনেক সুন্দর জাইগা।😇(সাগর)
- চল না প্রিয়তি!(সুমি)
- চুপ😠 আমি ভেবে দেখবো।😏(প্রিয়তি)
সুমি সাগরের দিকে তাকিয়ে হাসলো।সাগর বুঝতে পারছে কাজ হবে,তাই বললো.......
- ওকে তাইলে ভেবে দেখ, এখনো তিন দিন বাকি আছে।(সাগর)
- হ্যা,তিন দিন ভেবে দেখ। 😁
- ওকে আমি গেলাম থাকো। (ক্যান্টিনের মামার দিকে তাকাই) কি মামা ভাল তো?
বলে উঠে কোলে গেলো!
উত্তর আসলো,
- হ্যা হ্যা ভাল।
- ছেলেটা সত্যিই কিন্তু জোস তাই না?!(সুমি)
- তোরে কে কইসে সে ভাল?😫
- তুই কেমনে কইতে পারিস সে ভাল না।(রেগে গিয়ে!)
- ওর চাল চলন দেখেই বোঝা যায়, লুচ্চা কোথাকার!(প্রিয়তি)
- ছিঃ প্রিয়তি তুই একটা ছেলে সম্পর্কে এমন বলতে পারিস না,(এবার সুমি রীতিমতো ভরকে গেছে!)
প্রিয়তি মুখ ভেংচিয়ে উঠে চলে গেল।
ক্লাস শেষে বাড়ি ফিরার সময় সাগর বাইক নিয়ে প্রিয়তির সামনে গিয়ে দাড়াল!মুখে একটু হাসি নিয়ে বললো.....
- হাই,,
- ( চুপ করে আছে)
- অহ, সরি আসসালামু ওয়ালাইকুম।😁😁😁
- ওয়ালিকুম সালাম,😐
- চলো তোমাকে বাসাই দিয়ে আসি।
একাট ক্ষেপা হাসি দিয়ে বললো সাগর।
- ওই ছেলে! ওই আপনারে আমি খুব ভালোভাবে চিনি! আমারে যদি বিরক্ত করে প্রিন্সিপাল কে গিয়ে বিচার দিবো।😒😡
- দাও আমি ভয় পাই না😒। কি করবে কলেজ থেকে বের করে দিবে তো এতে তুমি হ্যাপি হবে।তো বিচার দাও।😒(নির্ভয়ে বললো সাগর)
-আপনি এখন যেতে পারেন।
- ওকে,,
সাগর আর কিছু না বলে চলে গেল। পরের দিন কলেজে এসে আবারও প্রিয়তির কাছে এসে বসলো।
- আসসালামু ওয়ালাইকুম।
- আরে আপনি এইখানে কেন বসছেন?! এইটা সুমির জাইগা!😕
-তো কি হয়ছে আজ সুমি আমার জাগাই বসবে,আর আমি ওর যয়গাই।
- উফফ,আপনার জন্য কলেজে আসতেই বিরক্ত লাগে।
- কিছু বললে!?
অনেকটা আগ্রহী হতে বললো সাগর।
- না আপনার মাথা।😣😣
- আমি জানি আমার হেয়ার স্টাইল সুন্দর।🙈বলতে হবে না আপনাকে।
একটু পরেই সুমির আগমন!!!!
- হাই রক্সি,
- হাইইই সুমি,, সুমি তুমি কি আজ আমার সিটে বসবে? ডিয়ার!
- what!তুমি কি বললে আবার বলনা সাগর।😲
- আজ তুমি আমার সিটে বসবে? ডিয়ার।!!😕
- তুমি আমাকে ডিয়ার বললা?! How cute!😍
কেন বসবো না অবশ্যই বসবো।
-গাধার বাচ্চা,(ধীরে বললো প্রিয়তি,যাতে শুনতে না পায়!)
- কি প্রিয়তি..😁(সুমি)
- না কিছু না তোর মাথাই অনেক বুদ্ধি আছে তাই বললাম।
- আমি জানি দোস্ত।তোকে বলতে হবে না।(সুমি)
ক্লাসে স্যার আসছেন,লেকচার দিচ্ছেন। হঠাৎ সাগর বলে উঠলো_______
- এই প্রিয়তি, তোমার এই নেলপালিশ টা কই থেকে কিনছো গো?(অযথায়!)
- চুপ! স্যার আছে।😒
-আরে বল না কি সুন্দর কালার! জানো আমার ব্রেন্ডের জিনিস বেশি পছন্দ। ওয়াও, এই রং টা আমার ভাল লাগছে।😱
- আপনি কি পাগল হয়ে গেছেন। চুপ করেন!😒( দাতে দাতে দিয়ে বলছে)
- আচ্ছা প্রিয়তি তুমি চুলে কি শ্যাম্পু ইউজ কর তাই না? আমার আবার যেমন তেমন শ্যাম্পু হলে চলে নাহ,(চুলে হাত দিয়ে)
-( থাপ্পড় তুলে) থাপ্পড় দিয়ে আপনার সব দাত ফেলে দিবো ঢং করা ছূটাই দিবো।😠
- আরে প্রিয়তি রাগ করছ কেনো?
ওদের কথা বার্তা স্যারের কানে গেছে হয়ত!! সার চিল্লিয়ে উঠলেন______
- প্রিয়তি,,,😤
- জি স্যার।😟
- তোমার পাশের ছেলেটা!
স্যারের কোথায় সাগর দাড়িয়ে গেলো ।
- জি স্যার,(সাগর)
- গল্প করার জন্য ক্লাস রুম না! আমার ক্লাস থেকে বের হয়ে যাও! বাগুরে গিয়ে গল্প করো!
- স্যার আমি একা করি নি তো প্রিয়তিও করছে।
- না স্যার সে আমাকে জালাচ্ছিল।😣
- এই চুপ দুইজনই বের হও ক্লাস থেকে।(স্যার)😡
স্যারের কোথায় তারা উভয় ক্লাস থেকে বের হয়ে গেল।সাগর তো মহা খুশি!
- হেই প্রিয়তি বললে না কি শ্যাম্পু ইউজ করো।(সাগর)
-কেন মুদির দোকার দিবেন।😡
- হ্যা,, না,, সুন্দর গন্ধ তো তাই বলছি আর কি!
- আপনার জন্য আমি ক্লাস করতে পারলাম না। আবার শইতানি করছেন।😡
- ওহ,তাই বুঝি!? এসো তোমাকে এক জাগায় নিয়ে যাই,
- না যাবো না।😒
- আরে আসই তো। নইলে তোমার হাত ধরে টেনে নিয়ে যাবো কিন্তু,
মিলন- (ভাব সাব দেখে মনে হয়, প্রিয়তি প্রোপজ করতে আসছে)_হাই প্রিয়তি!
- কে ভাই আপনি।আর আফা হাই না সালামের জবাব দেই!তাই পারলে ইনারে সালাম দিন!
মিলন- অহ, আসসালামুওয়ালাইকুম প্রিয়তি!(একটু জড়সড় হয়ে)
-ওয়ালাইকুম সালাম,(রেগে সাগরের দিকে তাকিয়ে!)
মিলন-( একটা গোলাপ সামনে বের করে প্রিয়তির সামনে তুলে ধরে)
"I love you প্রিয়তি" অনেক বার বলার চেষ্টা করছি কিন্তু পারি নি। আজকে আর পারলাম না।
- (আমিই কয়েক দিন থেকে লেগে আছি,আর এই কোন শালা পাগলের আমদানি হইছে দেখি!) ভাই প্রিয়তি এখন ব্যাস্ত যান এখান থেকে।🙏(সাগর)
মিলন- আপনি কে ভাই।😕
- আমাকে চিনেন না আমি এই কলেজের____
আর কিছু বলতে পারলোনা,বিকট একটা শব্দ হলো!এত জোড়ে কেও মারে!ছেলেটার দাঁত গুলি ঠিক জায়গায় আছে কিনা আল্লাহ জানে।সাগর থতমত হয়ে প্রিয়তির দিকে তাকিয়ে আছে,
- আর যদি কোনো দিন এমন কাজ করতে দেখছি থাপ্পড় দিয়া মামার বাড়ি দেখাই দিবো নি।(প্রিয়তি)
প্রিয়তির কথা শুনে সাগর হাত দিয়ে নিজের গেল চেপে প্রিয়তির দিকে তাকিয়ে দাড়িয়ে আছে,মনে হয় ওর গেলেই পড়ছে চর টা! প্রিয়তির রাগ এখনও কমেনি,সাগরের এমন অবস্থা দেখে প্রিয়তি বললো____
- কি হয়ছে।😠
- কই কিছু না তো থাকো আমি যাই।😕
সাগর দৌর দিল!একদৌড়ে প্রিয়তির দৃষ্টির সীমানায় বাহিরে! আকাশ দুর থেকে সব লক্ষ করছিল,ভাগ্যক্রমে ওর সাথে গিয়েই ধক্ষা খেলো,হাহাহা_
-আরে সাগর যে, দৌড়াচ্ছিশ কেনো?আর তোর মেয়ে কি পটেছে?(তাচ্ছিল্যের হাসি দিল আকাশ!)
- এখনও না,তবে শীঘ্রই পটে যাবে! চান্দুরে পিকনিকে গিয়ে মজা দেখবো!😁(একটু শান্ত হয়ে বললো)
- কি প্রিয়তি পিকনিকে যাবে?সে তো আগের বার যাই নি।(আকাশ)
- আরে ব্রো সাগর থাকতে চিন্তা নাই,
- সে কি রাজি হয়ছে?
- হয়নি তবে হয়ে যাবে
- হাহাহা,তাহলে হবে না, ব্রো।😂😂😂😂
- হবে ব্রো,
- চেলেঞ্জ,,😒
- ওকে চেলেঞ্জ হারলে পিকনিকে প্রতি দিন তোর টাকায় বিয়ার খাওয়ানো লাগবে যে কই দিন থাকবো।😂
- আর যদি তুই হারিস।তবে তুই খাওয়াবি,ডান!!
- ওকে, ডান!😐😐
হঠাৎ সহল এসে পড়লো! এসব জায়গায় ওর এন্ট্রি থাকা অবাঞ্চনিও!
- ঐ আমারে থুয়ে কিসের ডান ডান করছিস।(সজল)
-সাগর নাকি, প্রিয়তি কে পিকনিকে নিয়ে আসবে. দেখা যাক কে জিতে।😁😁
আকাশের কোথায় সজল চিল্লিয়ে বলল____
-আমরাই জিতবো।(সাগরের কানে কানে বললো, সালা এই প্রিয়তি প্রিয়তি করে কইটা বাজি ধরলি?)
- আরে ব্রো জিততে তো হবেই,নাহয় প্রেম হবে কি করে?!(সাগর)
সজল,চুল দেখি!ওই দুই টা কি করছে,বলে সাগর আকাশ কে বিদায় জানিয়ে চালে গেলো।সাথে সজলও!
- ওকে,(সজল)
সুমি বসে আছে, প্রিয়তিকে ওর পাশে মুখ গোমড়া করে বসে থাকতে দেখা যাচ্ছে!
- সুমি চলো,আজ তোমাদের দুইজন কে ফুচকা খাওয়াবো! আমার তরফ থেকে ট্রিট!
- ওয়াও প্রিয়তির খুব পছন্দ!😍(সুমি)
-ওই আমি তোরে বলতে কইছি।😒(প্রিয়তি)
- না মানে,,🙈
- মানে টানে নাই চল তো,(সাগর)
-না আমি যাবো না।😒(প্রিয়তি)
- হ্যা গো যেতেই হবে।(সজল)
- ওই গো কিরে।(রেগে বলল প্রিয়তি)
- না মানে আসলে...(সজল)
- তুমি যাবে নাকি এইখানে নিয়ে আসবো?
- যেতে পারি,তবে এক শর্তে।😐( সাগর সজলের দিকে তাকিয়ে আস্তে আস্তে বলছে এইতো লাইনে আসছে👍) আমার সাথে খেলতে হবে!!!!!
- খেলা?!!!(সাগর,সজল)
- হ্যা, আমার সাথে দাবা খেলতে হবে।😊
- দাবা সে তো আমার___😁
চলো খেলি,(সাগর)
-ওকে চল যদি আমি জিতে যাই আর কোনো দিন কিছুর আবদার নিয়ে আসবে না। আর যদি হেরে যাই তুমি যা বলবে তাই,😪(প্রিয়তি)
-সজল,আজ খেলা হপ্পে!(ধীরে বললো সজল কে!)
- হু ব্রো,,, চল মেয়েটার ফাপর একটু কমাই,(সজল)
তারপর তারা স্পোর্টস রুমের দিকে পা বাড়ালো। দাবা খেলা শুরু!প্রিয়তির পিছনে সুমি দাড়িয়ে আর সাগরের পিচুনে সজল।কিছুক্ষনের মধ্যেই খেলা জমে উঠেছে। প্রিয়তি,সাগর খুব তীক্ষ্ম দৃষ্টি নিয়ে বোর্ডের দিকে তাকিয়ে আছে____
সাগর একটু ভেবে চাল দিয়া শুরু করলো! প্রিয়তির সব উল্টা পাল্টা হয়ে যাচ্ছিল!
তারপর প্রিয়তি বলল____
চলবে........
😍😍😍
উত্তরমুছুন